আজ- মঙ্গলবার, ১০ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৩শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

আসন্ন হোগলাপাশা ইউনিয়ন নির্বাচনে নৌকার মাঝি হতে চান এ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান খোকন

আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জে উপজেলার হোগলাপাশা ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পেয়ে নৌকার মাঝি হতে চান বাগেরহাট জেলা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি লীগের উপদেষ্টা এ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান খোকন। এ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান খোকন দীর্ঘদিন ধরে মোড়েলগঞ্জে উপজেলার হোগলাপাশা ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত থেকে এলাকর উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি ছাত্রজীবনে পিরোজপুর সরকারী সোহরাওয়ার্দী কলেজ ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত ছিলেন। মিজানুর রহমান খোকন প্রথমে হোগলাপাশা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং ২০০৩ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান খোকন হোগলাপাশা ইউনিয়নে হোগলাপাশা গ্রামের মহিষপুরা এলাকার মৃত নওয়াব আলী সেখ ও রমজান বেগমের বড় ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বাগেরহাট জেলা জজ আদালতে আইন ব্যবসার দায়িত্ব পালন করে আসছেন।

হোগলাপাশা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি নিরঞ্জণ রায় বলেন এ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান খোকন দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। তিনি এলাকায় মানুষের জন্য কম বেশি কাজ করে যাচ্ছেন। আওয়ামীলীগের মনোনয়ন এটা সম্পূর্ণ দলের ব্যাপার দল যাকে মনোনয়ন দিবে আমরা তার সাথে কাজ করবো যদি তাকে মনোনয় দেয় তাহলে আমরা তার সাথে কাজ করবো।

এ সময়  আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী বাগেরহাট জেলা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি লীগের উপদেষ্টা এ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান খোকন বলেন, আসন্ন ইউপি নির্বাচনে হোগলাপাশা ইউনিয়নে আমি আওয়ামী লীগের একজন মনোনয়ন প্রত্যাশী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে নৌকার মাঝি হিসেবে মনোনয়ন দেন তাহলে আমি বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলা গঠনে কাজ করে যাবো। হোগলাপাশা ইউনিয়নের ডিজিটালের ছোয়া লাগাতে বিভিন্ন বাজার ও পাবলিক প্লেসে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনবো। বর্তমানে হোগলাপাশা ইউনিয়নে গ্রাম্য আদালতের কার্যক্রম ভেঙ্গে পড়েছে। আমি যদি দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচিত হতে পারি তাহলে গ্রাম্য আদালতের কার্যক্রম কে সক্রিয় করবো।

তিনি আরো বলেন, বিগত ১/১১ সময় আমি ও আমার পরিবার বিভিন্ন হামলা ও মামলার স্বীকার হয়েছি। জোট সরকারের আমলে আমার বাড়ি ঘর ভাংচুর করে আমার মা ও বড় ভাই সিদ্দিকুর রহমানকে কুপিয়ে মারাত্বক ভাবে আহত করে। আমাকে বিএনপি অফিস ভাংচুর মামলা, চাদাবাজির মিথ্যা মামলা, অফিসে আগুনের মামলা সহ মোট ৮ টি মিথ্যা মামলা দেয়া হয়। এসব সহ্য করেও আমি বিরোধী দলে রাজপথে থেকে আওয়ামীলীগের রাজনীতি করে গেছি। আওয়ামীলীগের একজন দূর্দিনের কান্ডারী আমাকে যদি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনোনায়ন দেন তাহলে আমি হোগলাপাশা ইউনিয়ন কে একটি উন্নত সমৃদ্ধ ডিজিটাল ইউনিয়নে রুপ দিবো।

বিভাগ: অন্যান্য,খুলনা বিভাগ,জাতীয়,টপ নিউজ,ফিচার,ব্রেকিং নিউজ,মিডিয়া,রাজনীতি,সারাদেশ