আসন্ন ইউপি নির্বাচনকে সামনে রেখে বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জে উপজেলার হোগলাপাশা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী বাগেরহাট জেলা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি লীগের উপদেষ্টা এ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান খোকন উঠান বৈঠক করেছেন।শনিবার সন্ধ্যার পরে হোগলাপাশা গ্রামের মহিষপুরা এলাকায় এ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান খোকন উঠান বৈঠক করেন।এসময় উপস্থিত ছিলেন হোগলাপাশা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি আলম সরদার, ১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাদল হাওলাদার, তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি লীগের সভাপতি তানভীর জমাদ্দার, ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম দুলাল, অবসর প্রাপ্ত সমাজসেবা কর্মকর্তা আশরাফ হোসেন, ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিলন সেখ, মহিষপুরা মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো: দুলাল সেখ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাবুল ফরাজী প্রমুখ। এছাড়াও মহিষপুরা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ও সম্পাদক সহ এলাকার বিভিন্ন জনসাধারণ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী বাগেরহাট জেলা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি লীগের উপদেষ্টা এ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান খোকন বলেন, আসন্ন ইউপি নির্বাচনে হোগলাপাশা ইউনিয়নে আমি আওয়ামী লীগের একজন মনোনয়ন প্রত্যাশী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে নৌকার মাঝি হিসেবে মনোনয়ন দেন তাহলে আমি বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলা গঠনে কাজ করে যাবো। হোগলাপাশা ইউনিয়নের ডিজিটালের ছোয়া লাগাতে বিভিন্ন বাজার ও পাবলিক প্লেসে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনবো। বর্তমানে হোগলাপাশা ইউনিয়নে গ্রাম্য আদালতের কার্যক্রম ভেঙ্গে পড়েছে। আমি যদি দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচিত হতে পারি তাহলে গ্রাম্য আদালতের কার্যক্রম কে সক্রিয় করবো।
তিনি আরো বলেন, বিগত ১/১১ সময় আমি ও আমার পরিবার বিভিন্ন হামলা ও মামলার স্বীকার হয়েছি। জোট সরকারের আমলে আমার বাড়ি ঘর ভাংচুর করে আমার মা ও বড় ভাই সিদ্দিকুর রহমানকে কুপিয়ে মারাত্বক ভাবে আহত করে। আমাকে বিএনপি অফিস ভাংচুর মামলা, চাদাবাজি মিথ্যা মামলা, অফিসে আগুনের মামলা সহ মোট ৮ টি মিথ্যা মামলা দেয়া হয়। এসব সহ্য করেও আমি বিরোধী দলে রাজপথে থেকে আওয়ামীলীগের রাজনীতি করে গেছি। আওয়ামীলীগের একজন দূর্দিনের কান্ডারী আমাকে যদি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনোনায়ন দেন তাহলে আমি হোগলাপাশা ইউনিয়ন কে একটি উন্নত সমৃদ্ধ ডিজিটাল ইউনিয়নে রুপ দিবো।
